লোপা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা ও জাতীয় প্রেসক্লাব এলাকায় পরিচিত মুখ। লোপা ফেসবুকেও সক্রিয়। তার ফেসবুক প্রোফাইল ঘেঁটে দেখা গেছে, তার পরিচয়ের বহর। তার ফেসবুকে প্রফাইলে গিয়ে দেখা গেছে তিনি অগ্নি টিভির ম্যানেজিং ডিরেক্টর, আওয়ামী পেশাজীবী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সাধারণ সম্পাদক, সিনিয়র রিপোর্টার নবচেতনা, সিনিয়র রিপোর্টার, সিনিয়র ক্রাইম রিপোর্টার মোহনা টিভি, ডিরেক্টর শীর্ষ টিভি, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, সাপ্তাহিক শীর্ষ সমাচার, বাংলাদেশ কবি পরিষদের কবি।
লোপা তালুকদারকে নিয়ে সম্প্রতি সাবরিনা আরেফীন নামের একজন ফেইসবুক ইউজার একটা স্টাটাস দিয়েছেন। নিচে স্টাটাসটি হুবহু তুলে দেওয়া হোল:-
আওয়ামী পেশাজীবী লীগের কেন্দ্রীয় নেত্রী। সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বেড়ে উঠা একটি পথ শিশু অপহৃত হয়। মেয়েটির নাম জিনিয়া। সে টিএসসি এলাকায় ফুল বিক্রি করতো। তাই বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীক অনেকেই মেয়েটিকে চিনতেন, স্নেহ করতেন- সেজন্য বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তোলপাড় সৃষ্টি হয় এবং প্রশাসনের টনক নড়ে। কেঁচো খুঁড়তে বেরিয়ে আসে থলের বিড়াল। শেষ পর্যন্ত এক ঘৃনিত আওয়ামী নারী পাচারকারী লোপা'র কবল থেকে উদ্ধার করা হয় শিশুটিকে। পুলিশ জানিয়েছে, লোপা পথ শিশুদের পাচার করতেন। তার বিরুদ্ধে নানাবিধ অপকর্ম ও খুনের মামলাও রয়েছে!!
অথচ এমন একজন ঘৃনিত খুনি ও শিশু পাচারকারীর সাথে জ্বলজ্বল করছে এই রাষ্ট্রের সব দণ্ড মুন্ডের কর্তাদের ছবি।
এগুলা কি ভাবা যায় ! দেখে শুনে মনে হয়,
আওয়ামীলীগ এখন আর কোনভাবেই গনমানুষের দল নেই। দলটি এখন এইসব লোপা, পাপিয়া, বদি, পাপলু, সাব্রিনাদের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে।
আল্লাহ জানে এইরকম কত শত লোপা এখন ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে আছে।
অবশেষে লোম বাঁছতে গিয়ে আওয়ামীলীগ উজাড় না হয়ে যায়।
অথচ এমন একজন ঘৃনিত খুনি ও শিশু পাচারকারীর সাথে জ্বলজ্বল করছে এই রাষ্ট্রের সব দণ্ড মুন্ডের কর্তাদের ছবি।
এগুলা কি ভাবা যায় ! দেখে শুনে মনে হয়,
আওয়ামীলীগ এখন আর কোনভাবেই গনমানুষের দল নেই। দলটি এখন এইসব লোপা, পাপিয়া, বদি, পাপলু, সাব্রিনাদের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে।
আল্লাহ জানে এইরকম কত শত লোপা এখন ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে আছে।
অবশেষে লোম বাঁছতে গিয়ে আওয়ামীলীগ উজাড় না হয়ে যায়।