সাবেক সেনা কর্মকর্তা সিনহা হত্যা মামলার আসামি ও টেকনাফ থানার সাবেক (বরখাস্ত) ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ও তার স্ত্রী চুমকি কারণের প্রায় ৪ কোটি টাকার স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ নিয়েছে আদালত। রবিবার চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ শেখ আশফাকুল আলম মামলার তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের প্রেক্ষিতে এই আদেশ দিয়েছেন।
গত ২৩ আগস্ট দুদক কর্মকর্তা রিয়াজ উদ্দিন বাদি হয়ে ওসি প্রদীপ ও তার স্ত্রী চুমকির বিরুদ্ধে ৪ কোটি ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৭৯ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের একটি মামলা দায়ের করেন। এসব অর্থের মধ্যে ৩ কোটি ৯৫ লাখ ৫ হাজার ৬৩৫ টাকা ওসি প্রদীপ ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জন করেছেন। আর ১৩ লাখ ১৩ হাজার ১৭৫ টাকার অবৈধ সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর দুদকের আবেদনের প্রেক্ষিতে প্রদীপের উপস্থিতিতে শুনানির পর এই মামলায় প্রদীপকে গ্রেফতার দেখানোর আদেশ দেন চট্টগ্রাম মহানগন দায়রা জজ শেখ আশফাকুল আলম। এরপর রবিবার দুদক অবৈধভাবে অর্জিত তাদের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোকের জন্য আদালতে আবেদন করেন। একই দিন প্রদীপের পক্ষে জামিন, স্বাস্থ্যপরীক্ষা ও কারাগারে তার সাথে আইনজীবীর সাক্ষাতের বিষয়ে ৩টি পৃথক আবেদনের উপর আদালতে শুনানি হয়েছে।
দুদকের আইনজীবী মাহামুদুল হক ইত্তেফাককে বলেন, আদালত প্রদীপের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তার ও স্ত্রী স্থাবর ও অস্থাবর ৪ কোটি ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৭৯ টাকার অবৈধ সম্পদ ক্রোকের আদেশ দিয়েছেন। স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও কারাগারে তার আইনজীবীর সাক্ষাতের বিষয়ে কারাবিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।’
ওসি প্রদীপ ও তার স্ত্রীর স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে নগরীর কোতোয়ালি থানার পাথরঘাটায় ২ কোটি ১৭ লাখ ২৬ হাজার ৭০০ টাকা দামের ৬ তলা একটি বাড়ি। নগরীর পাঁচ থানার পশ্চিম ষোলশহর এলাকায় ১ কোটি ২৯ লাখ ৯২ হাজার ৬০০ টাকা দামের জমির উপর ৭ লাখ টাকা দামের সেমিপাকা ঘর। কক্সবাজারের ঝিলংঝা মৌজায় ১২ লাখ ৫ হাজার ১৭৫ টাকার একটি ফ্ল্যাট।
২০১৮ লালে ওসি প্রদীপ ও তার স্ত্রী চুমকি কারণের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগের তদন্ত শুরু করে দুদক। ২০১৯ সালের ৯ এপ্রিল তাদের দুইজনকে ৭ কার্যদিবসের মধ্যে সম্পদ বিবরণী দাখিলের নির্দেশ দেন দুদক। ১২ মে দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় -২ তারা পৃথক সম্পদ বিবরণী দাখিল করেন।
গত ২৩ আগস্ট দুদক কর্মকর্তা রিয়াজ উদ্দিন বাদি হয়ে ওসি প্রদীপ ও তার স্ত্রী চুমকির বিরুদ্ধে ৪ কোটি ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৭৯ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের একটি মামলা দায়ের করেন। এসব অর্থের মধ্যে ৩ কোটি ৯৫ লাখ ৫ হাজার ৬৩৫ টাকা ওসি প্রদীপ ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জন করেছেন। আর ১৩ লাখ ১৩ হাজার ১৭৫ টাকার অবৈধ সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর দুদকের আবেদনের প্রেক্ষিতে প্রদীপের উপস্থিতিতে শুনানির পর এই মামলায় প্রদীপকে গ্রেফতার দেখানোর আদেশ দেন চট্টগ্রাম মহানগন দায়রা জজ শেখ আশফাকুল আলম। এরপর রবিবার দুদক অবৈধভাবে অর্জিত তাদের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি ক্রোকের জন্য আদালতে আবেদন করেন। একই দিন প্রদীপের পক্ষে জামিন, স্বাস্থ্যপরীক্ষা ও কারাগারে তার সাথে আইনজীবীর সাক্ষাতের বিষয়ে ৩টি পৃথক আবেদনের উপর আদালতে শুনানি হয়েছে।
দুদকের আইনজীবী মাহামুদুল হক ইত্তেফাককে বলেন, আদালত প্রদীপের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তার ও স্ত্রী স্থাবর ও অস্থাবর ৪ কোটি ৬ লাখ ৭৮ হাজার ৭৯ টাকার অবৈধ সম্পদ ক্রোকের আদেশ দিয়েছেন। স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও কারাগারে তার আইনজীবীর সাক্ষাতের বিষয়ে কারাবিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।’
ওসি প্রদীপ ও তার স্ত্রীর স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে নগরীর কোতোয়ালি থানার পাথরঘাটায় ২ কোটি ১৭ লাখ ২৬ হাজার ৭০০ টাকা দামের ৬ তলা একটি বাড়ি। নগরীর পাঁচ থানার পশ্চিম ষোলশহর এলাকায় ১ কোটি ২৯ লাখ ৯২ হাজার ৬০০ টাকা দামের জমির উপর ৭ লাখ টাকা দামের সেমিপাকা ঘর। কক্সবাজারের ঝিলংঝা মৌজায় ১২ লাখ ৫ হাজার ১৭৫ টাকার একটি ফ্ল্যাট।
২০১৮ লালে ওসি প্রদীপ ও তার স্ত্রী চুমকি কারণের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগের তদন্ত শুরু করে দুদক। ২০১৯ সালের ৯ এপ্রিল তাদের দুইজনকে ৭ কার্যদিবসের মধ্যে সম্পদ বিবরণী দাখিলের নির্দেশ দেন দুদক। ১২ মে দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় -২ তারা পৃথক সম্পদ বিবরণী দাখিল করেন।
No comments:
Post a Comment